দেশের উন্নয়ন, অধিকার প্রতিষ্ঠার ধারা যুবসমাজকে এগিয়ে নিতে হবে : ওমর ফারুক চৌধুরী
বাংলাদেশ আওয়ামী যুবলীগের চেয়ারম্যান মোহাম্মদ ওমর ফারুক চৌধুরী বলেছেন, আজ যুবলীগের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালিত হচ্ছে এক সংঘাতময় রাজনৈতিক পরিবেশে। যুদ্ধাপরাধীদের বিচার বানচাল এবং গণতন্ত্রকে নস্যাৎ করার অপচেষ্টায় যখন মত্ত বিএনপি-জামায়াত, যখন নির্বাচনের মাধ্যমে ক্ষমতা হস্তান্তর প্রক্রিয়া বাধাগ্রস্ত করতে নৈরাজ্যে মরিয়া যুদ্ধাপরাধী গোষ্ঠি, যখন হরতালের নামে চলছে হত্যা, নাশকতা, জ্বালাও-পোড়াও, ক্ষমতার লোভে চলছে লাশের উৎসব, এরকম পরিস্থিতিতে দেশের উন্নয়ন, অগ্রযাত্রা এবং জনগণের অধিকার প্রতিষ্ঠার ধারা এগিয়ে নিতে এদেশের যুবসমাজকে আবার ঐক্যবদ্ধ হতে হবে, নিতে হবে যথাযথ ভূমিকা। গতকাল ১১ নভেম্বর ছিল বাংলাদেশ আওয়ামী যুবলীগের ৪১ তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী। এ উপলক্ষে সংগঠনটির চেয়ারম্যান বঙ্গবন্ধু এভিনিউয়ে এসব কথা বলেন।
ওমর ফারুক চৌধুরী বলেন, বাংলাদেশের প্রতিটি সংকটে এদেশের যুবসমাজ যোগ্যসাহসী ভূমিকা রেখেছে। এখন যুব সমাজকে আবার ঐক্যবদ্ধভাবে রুখে দাঁড়াতে হবে গণতন্ত্র বিনাশী ষড়যন্ত্রের বিরুদ্ধে। রাষ্ট্রনায়ক শেখ হাসিনার নেতৃত্বে ‘জনগণের ক্ষমতায়ন’ দর্শন বাস্তবায়নে আজ যুবসমাজকে শপথ নিতে হবে। নৈরাজ্যের বিরুদ্ধে গড়ে তুলতে হবে প্রতিরোধ। ৫২, ৬৯, ৭১ এর মতোই যুবসমাজকে আজ রুখে দিতে হবে অপশক্তির ষড়যন্ত্র। তাই যুবসমাজের জাগরণের শক্তিকে স্মরণ করতেই বাংলাদেশ আওয়ামী যুবলীগের এই প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী।
বাংলাদেশ বিশ্বের উদীয়মান রাষ্ট্র উল্লেখ করে তিনি আরো বলেন, বিভিন্ন সীমাবদ্ধতা ও ব্যর্থতার পরও এই দেশটির লক্ষণীয় উন্নতি সাধিত হয়েছে। আগামী ৫ বছরের মধ্যে এদেশ বিশ্বের ৩০টি অর্থনৈতিক ক্ষমতাশালী দেশের মধ্যে একটি দেশ হবে।
খ্যাতিমান যুবনেতা ওমর ফারুক চৌধুরী বলেন, গত এক দশকে দেশটির অভাবনীয় উন্নতি হয়েছে। ৮৭টি উন্নয়নশীল দেশের মধ্যে বাংলাদেশই সেরা। দেশটির সব সূচকেই উন্নয়নের লক্ষণ সুস্পষ্ট। এটি আসলেই উন্নয়নের মডেল। বাংলাদেশ মানব উন্নয়ন সূচকে সর্বাধিক ২ দশমিক ০৩ পয়েন্ট অর্জনকারী। বাংলাদেশ এখন কেবল প্রাকৃতিক দুর্যোগের সময়ে আলোচিত এক দেশ নয়। বরং এটি নতুন উন্নয়ন ও অগ্রগতির এক মডেল। প্রশ্ন হল এটি কীভাবে সম্ভব হল। কীভাবে দারিদ্র পীড়িত দেশ জেগে উঠল। এর সহজ উত্তর হল, নেতৃত্ব। বাংলাদেশ সব অর্থনৈতিক ও রাজনৈতিক তত্ত্বকে ভুল প্রমাণ করে জেগে উঠেছে। কারণ তার নেতৃত্বের জন্য। একটি সঠিক নেতৃত্বের মূল দর্শন হল জনগণের নেতৃত্ব, জনগণের ক্ষমতায়ন।
স্পষ্টবাদী রাজনীতিক ওমর ফারুক চৌধুরী বলেন, একটি জনবান্ধব, কল্যাণকামী রাষ্ট্রের ভিত্তিমূল হল জনগণের অধিকার প্রতিষ্ঠা, জনগণের ক্ষমতায়ন। এজন্য যুব সমাজের জন্য গুরুত্বপূর্ণ হল রাষ্ট্রনায়ক শেখ হাসিনার জীবন ও দর্শন সম্পর্কে জ্ঞান অর্জন। এ লক্ষ্যে যুবলীগ দুটি গ্রন্থ প্রকাশ করেছে। ২০১২ সালে জনগণের ক্ষমতায়ন দর্শনের উপর একটি বর্ণাঢ্য গ্রন্থ প্রকাশিত হয়। যার শিরোনাম ছিল রাষ্ট্রনায়ক শেখ হাসিনার দর্শন। এ বছর রাষ্ট্রনায়ক শেখ হাসিনার জীবন ও সংগ্রাম নিয়ে আরেকটি গ্রন্থ প্রকাশিত হচ্ছে। এসব গ্রন্থ পাঠ করলে কেবল রাষ্ট্রনায়ক শেখ হাসিনার জীবন ও দর্শন সম্পর্কেই জানা যাবে না। এ গ্রন্থ দুটি বাংলাদেশের গণতান্ত্রিক সংগ্রামের এক চলমান চিত্র।
প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষ্যে যুবলীগ বিভিন্ন কর্মসূচী পালন করেছে। কর্মসূচির মধ্যে ছিল সকাল ৮ টায় ধানমন্ডির ৩২ নং এর বঙ্গবন্ধু ভবনের সামনে বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে শ্রদ্ধাঞ্জলি নিবেদন। সকাল সাড়ে ৮ টায় বনানী কবরস্থানে যুবলীগের প্রতিষ্ঠাতা শহীদ শেখ ফজলুল হক মনি ও ১৫ আগস্টের সকল শহীদের কবরে শ্রদ্ধাঞ্জলি নিবেদন।
যুবলীগ চেয়ারম্যান মোহাম্মদ ওমর ফারুক চৌধুরী, সাধারণ সম্পাদক মো. হারুনুর রশীদ এর নেতৃত্বে এসময় আরো উপস্থিত ছিলেন প্রেসিডিয়াম সদস্য শহিদ শেরনিয়াবাদ, সিরাজুল ইসলাম মোল্লা, মো. ফারুক হোসেন, মাহবুবুর রহমান হিরন, আতাউর রহমান, এনায়েত কবির চঞ্চল, আবুল বাসার, মোহাম্মদ আলী খোকন, মো. আনোয়ারুল ইসলাম, ইঞ্জিনিয়ার নিখিল গুহ, মোতাহার হোসেন সাজু, নুরুনবী চৌধরী শাওন, যুগ্ম-সম্পাাদক মাহিউদ্দিন আহমেদ মহি, মঞ্জুরুল আলম শাহিন, সাংগঠনিক সম্পাদক সালাউদ্দিন মাহমুদ জাহিদ, ফারুক হাসান তুহিন, আজাহার উদ্দিন, আসাদুল হক আসাদ, দপ্তর সম্পাদক কাজী আনিসুর রহমান, সম্পাদক শহিদ সুভাষ চন্দ্র হাওলাদার, বাবুল আক্তার বাবলা, উপ-সম্পদাক শেখ বোরহান উদ্দিন বাবু, কাজী নাসিম আল মোমিন রূপক, ইকবাল মাহমুদ বাবলু, দিলীপ সরকার, মো. রফিকুল ইসলাম চৌধুরী, মোঃ শামছুল আলম অনিক, অধ্যাপক মেহেদী হাসন, জেসমিন শামিমা নিঝুম, ডা. মো. হেলাল উদ্দিন, মো. ইসলাম, নিজামুদ্দিন চৌধুরী পারভেজ, জাকিয়া সুলতানা শেফালী, সহ-সম্পাদক মো. রফিকুল ইসলাম, মোয়াজ্জেম হোসেন, শামীম আল সাইফুল সোহাগ, নির্বাহী সদস্য কায়কোবাদ ওসমানি, রওশন জামির রানা, অ্যাড. মোহাম্মদ আলী প্রমুখ।
যুবলীগের মূলনীতি, বাংলাদেশের স্বাধীনতা ও মুক্তিযুদ্ধের মূলমন্ত্র গণতন্ত্র, শোষণমুক্ত সমাজ অর্থাৎ সামাজিক ন্যায়বিচার, জাতীয়তাবাদ, ধর্ম নিরপেক্ষতা অর্থাৎ সকল ধর্মের মানুষের স্ব-স্ব ধর্ম স্বাধীনভাবে পালনের অধিকার তথা জাতীয় চার মুলনীতিকে সামনে রেখে বেকারত্ব দূরীকরণ, দারিদ্র দূরীকরণ, দারিদ্র বিমোচন, শিক্ষা সম্প্রসারণ, গণতন্ত্রকে প্রাতিষ্ঠানিক রূপদান, অসাম্প্রদায়িক বাংলাদেশ ও আত্মনির্ভরশীল অর্থনীতি গড়ে তোলা এবং যুবসমাজের ন্যায্য অধিকারসমুহ প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে ১৯৭২ সালের ১১ নভেম্বর বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের নির্দেশে এদেশের যুব আন্দোলনের পথিকৃৎ শহীদ শেখ ফজলুল হক মনি বাংলাদেশ আওয়ামী যুবলীগ প্রতিষ্ঠা করেছিলেন।
.....................................................................................................................................................................
নির্বাচনি ইশতেহারে ছিল ২০১৩ নাগাদ ৭০০০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ উৎপাদন করা হবে, জণনেএী শেখ হাসিনার বিদ্যুৎ উৎপাদন বর্তমানে ১০০০০ মেগাওয়াট এর অধিক , হবে আর আশবে আরো অনেক কিছুই............... নৌকার সাথেই থাকুন ।
......................................................................................................................................................................
চট্টগ্রাম মহানগর ও মাদারীপুর জেলা আওয়ামী লীগের কমিটি গঠিত
বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ
২০২১ সালের মধ্যে ক্ষুধামুক্ত দারিদ্র্যমুক্ত বাংলাদেশ !!
নেতা হতে নয়,জনগনের সেবা করতে এসেছি
মাটি ও মানুষের নেতা শান্তি উন্নয়ন ও
বিরোধী দল ও সুশীল সমাজ সংবিধান সম্পর্কে মিথ্যা
তথ্য দিয়ে জাতিকে বিভ্রান্ত করছে। তাদের লক্ষ্য একটাই, ক্ষমতায় আসা। আজ
দুপুরে প্রধানমন্ত্রীর সরকারি বাসভবন গণভবনে আইনজীবীদের সঙ্গে মতবিনিময়কালে
সজীব ওয়াজেদ জয় একথা বলেন.
তারেক জিয়ার প্রশ্ন ও তার উত্তর
হরতালে মানুষ পোড়ানো বন্ধ করতে বিরোধীদলীয় নেতা
খালেদা জিয়ার প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। তিনি বলেন,
‘প্রয়োজনে বাবার মতো বুকের রক্ত দিয়ে বাংলার মানুষের অধিকার প্রতিষ্ঠা
করব, এই ওয়াদা করছি।
বাংলাদেশ আওয়ামী যুবলীগের চেয়ারম্যান মোহাম্মদ ওমর ফারুক চৌধুরী বলেছেন, আজ যুবলীগের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালিত হচ্ছে এক সংঘাতময় রাজনৈতিক পরিবেশে। যুদ্ধাপরাধীদের বিচার বানচাল এবং গণতন্ত্রকে নস্যাৎ করার অপচেষ্টায় যখন মত্ত বিএনপি-জামায়াত, যখন নির্বাচনের মাধ্যমে ক্ষমতা হস্তান্তর প্রক্রিয়া বাধাগ্রস্ত করতে নৈরাজ্যে মরিয়া যুদ্ধাপরাধী গোষ্ঠি, যখন হরতালের নামে চলছে হত্যা, নাশকতা, জ্বালাও-পোড়াও, ক্ষমতার লোভে চলছে লাশের উৎসব, এরকম পরিস্থিতিতে দেশের উন্নয়ন, অগ্রযাত্রা এবং জনগণের অধিকার প্রতিষ্ঠার ধারা এগিয়ে নিতে এদেশের যুবসমাজকে আবার ঐক্যবদ্ধ হতে হবে, নিতে হবে যথাযথ ভূমিকা। গতকাল ১১ নভেম্বর ছিল বাংলাদেশ আওয়ামী যুবলীগের ৪১ তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী। এ উপলক্ষে সংগঠনটির চেয়ারম্যান বঙ্গবন্ধু এভিনিউয়ে এসব কথা বলেন।
ওমর ফারুক চৌধুরী বলেন, বাংলাদেশের প্রতিটি সংকটে এদেশের যুবসমাজ যোগ্যসাহসী ভূমিকা রেখেছে। এখন যুব সমাজকে আবার ঐক্যবদ্ধভাবে রুখে দাঁড়াতে হবে গণতন্ত্র বিনাশী ষড়যন্ত্রের বিরুদ্ধে। রাষ্ট্রনায়ক শেখ হাসিনার নেতৃত্বে ‘জনগণের ক্ষমতায়ন’ দর্শন বাস্তবায়নে আজ যুবসমাজকে শপথ নিতে হবে। নৈরাজ্যের বিরুদ্ধে গড়ে তুলতে হবে প্রতিরোধ। ৫২, ৬৯, ৭১ এর মতোই যুবসমাজকে আজ রুখে দিতে হবে অপশক্তির ষড়যন্ত্র। তাই যুবসমাজের জাগরণের শক্তিকে স্মরণ করতেই বাংলাদেশ আওয়ামী যুবলীগের এই প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী।
বাংলাদেশ বিশ্বের উদীয়মান রাষ্ট্র উল্লেখ করে তিনি আরো বলেন, বিভিন্ন সীমাবদ্ধতা ও ব্যর্থতার পরও এই দেশটির লক্ষণীয় উন্নতি সাধিত হয়েছে। আগামী ৫ বছরের মধ্যে এদেশ বিশ্বের ৩০টি অর্থনৈতিক ক্ষমতাশালী দেশের মধ্যে একটি দেশ হবে।
খ্যাতিমান যুবনেতা ওমর ফারুক চৌধুরী বলেন, গত এক দশকে দেশটির অভাবনীয় উন্নতি হয়েছে। ৮৭টি উন্নয়নশীল দেশের মধ্যে বাংলাদেশই সেরা। দেশটির সব সূচকেই উন্নয়নের লক্ষণ সুস্পষ্ট। এটি আসলেই উন্নয়নের মডেল। বাংলাদেশ মানব উন্নয়ন সূচকে সর্বাধিক ২ দশমিক ০৩ পয়েন্ট অর্জনকারী। বাংলাদেশ এখন কেবল প্রাকৃতিক দুর্যোগের সময়ে আলোচিত এক দেশ নয়। বরং এটি নতুন উন্নয়ন ও অগ্রগতির এক মডেল। প্রশ্ন হল এটি কীভাবে সম্ভব হল। কীভাবে দারিদ্র পীড়িত দেশ জেগে উঠল। এর সহজ উত্তর হল, নেতৃত্ব। বাংলাদেশ সব অর্থনৈতিক ও রাজনৈতিক তত্ত্বকে ভুল প্রমাণ করে জেগে উঠেছে। কারণ তার নেতৃত্বের জন্য। একটি সঠিক নেতৃত্বের মূল দর্শন হল জনগণের নেতৃত্ব, জনগণের ক্ষমতায়ন।
স্পষ্টবাদী রাজনীতিক ওমর ফারুক চৌধুরী বলেন, একটি জনবান্ধব, কল্যাণকামী রাষ্ট্রের ভিত্তিমূল হল জনগণের অধিকার প্রতিষ্ঠা, জনগণের ক্ষমতায়ন। এজন্য যুব সমাজের জন্য গুরুত্বপূর্ণ হল রাষ্ট্রনায়ক শেখ হাসিনার জীবন ও দর্শন সম্পর্কে জ্ঞান অর্জন। এ লক্ষ্যে যুবলীগ দুটি গ্রন্থ প্রকাশ করেছে। ২০১২ সালে জনগণের ক্ষমতায়ন দর্শনের উপর একটি বর্ণাঢ্য গ্রন্থ প্রকাশিত হয়। যার শিরোনাম ছিল রাষ্ট্রনায়ক শেখ হাসিনার দর্শন। এ বছর রাষ্ট্রনায়ক শেখ হাসিনার জীবন ও সংগ্রাম নিয়ে আরেকটি গ্রন্থ প্রকাশিত হচ্ছে। এসব গ্রন্থ পাঠ করলে কেবল রাষ্ট্রনায়ক শেখ হাসিনার জীবন ও দর্শন সম্পর্কেই জানা যাবে না। এ গ্রন্থ দুটি বাংলাদেশের গণতান্ত্রিক সংগ্রামের এক চলমান চিত্র।
প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষ্যে যুবলীগ বিভিন্ন কর্মসূচী পালন করেছে। কর্মসূচির মধ্যে ছিল সকাল ৮ টায় ধানমন্ডির ৩২ নং এর বঙ্গবন্ধু ভবনের সামনে বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে শ্রদ্ধাঞ্জলি নিবেদন। সকাল সাড়ে ৮ টায় বনানী কবরস্থানে যুবলীগের প্রতিষ্ঠাতা শহীদ শেখ ফজলুল হক মনি ও ১৫ আগস্টের সকল শহীদের কবরে শ্রদ্ধাঞ্জলি নিবেদন।
যুবলীগ চেয়ারম্যান মোহাম্মদ ওমর ফারুক চৌধুরী, সাধারণ সম্পাদক মো. হারুনুর রশীদ এর নেতৃত্বে এসময় আরো উপস্থিত ছিলেন প্রেসিডিয়াম সদস্য শহিদ শেরনিয়াবাদ, সিরাজুল ইসলাম মোল্লা, মো. ফারুক হোসেন, মাহবুবুর রহমান হিরন, আতাউর রহমান, এনায়েত কবির চঞ্চল, আবুল বাসার, মোহাম্মদ আলী খোকন, মো. আনোয়ারুল ইসলাম, ইঞ্জিনিয়ার নিখিল গুহ, মোতাহার হোসেন সাজু, নুরুনবী চৌধরী শাওন, যুগ্ম-সম্পাাদক মাহিউদ্দিন আহমেদ মহি, মঞ্জুরুল আলম শাহিন, সাংগঠনিক সম্পাদক সালাউদ্দিন মাহমুদ জাহিদ, ফারুক হাসান তুহিন, আজাহার উদ্দিন, আসাদুল হক আসাদ, দপ্তর সম্পাদক কাজী আনিসুর রহমান, সম্পাদক শহিদ সুভাষ চন্দ্র হাওলাদার, বাবুল আক্তার বাবলা, উপ-সম্পদাক শেখ বোরহান উদ্দিন বাবু, কাজী নাসিম আল মোমিন রূপক, ইকবাল মাহমুদ বাবলু, দিলীপ সরকার, মো. রফিকুল ইসলাম চৌধুরী, মোঃ শামছুল আলম অনিক, অধ্যাপক মেহেদী হাসন, জেসমিন শামিমা নিঝুম, ডা. মো. হেলাল উদ্দিন, মো. ইসলাম, নিজামুদ্দিন চৌধুরী পারভেজ, জাকিয়া সুলতানা শেফালী, সহ-সম্পাদক মো. রফিকুল ইসলাম, মোয়াজ্জেম হোসেন, শামীম আল সাইফুল সোহাগ, নির্বাহী সদস্য কায়কোবাদ ওসমানি, রওশন জামির রানা, অ্যাড. মোহাম্মদ আলী প্রমুখ।
যুবলীগের মূলনীতি, বাংলাদেশের স্বাধীনতা ও মুক্তিযুদ্ধের মূলমন্ত্র গণতন্ত্র, শোষণমুক্ত সমাজ অর্থাৎ সামাজিক ন্যায়বিচার, জাতীয়তাবাদ, ধর্ম নিরপেক্ষতা অর্থাৎ সকল ধর্মের মানুষের স্ব-স্ব ধর্ম স্বাধীনভাবে পালনের অধিকার তথা জাতীয় চার মুলনীতিকে সামনে রেখে বেকারত্ব দূরীকরণ, দারিদ্র দূরীকরণ, দারিদ্র বিমোচন, শিক্ষা সম্প্রসারণ, গণতন্ত্রকে প্রাতিষ্ঠানিক রূপদান, অসাম্প্রদায়িক বাংলাদেশ ও আত্মনির্ভরশীল অর্থনীতি গড়ে তোলা এবং যুবসমাজের ন্যায্য অধিকারসমুহ প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে ১৯৭২ সালের ১১ নভেম্বর বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের নির্দেশে এদেশের যুব আন্দোলনের পথিকৃৎ শহীদ শেখ ফজলুল হক মনি বাংলাদেশ আওয়ামী যুবলীগ প্রতিষ্ঠা করেছিলেন।
.....................................................................................................................................................................
নির্বাচনি ইশতেহারে ছিল ২০১৩ নাগাদ ৭০০০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ উৎপাদন করা হবে, জণনেএী শেখ হাসিনার বিদ্যুৎ উৎপাদন বর্তমানে ১০০০০ মেগাওয়াট এর অধিক , হবে আর আশবে আরো অনেক কিছুই............... নৌকার সাথেই থাকুন ।
......................................................................................................................................................................
No comments:
Post a Comment